Monday, October 20, 2025
আমাদের পরিচিতি
**Global Poll BD: অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় অঙ্গীকার ও পেশাদারিত্ব**
Global Poll BD প্ল্যাটফর্মে আমরা বিশ্বাস করি যে, বাংলাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং বিচারবিভাগের স্বচ্ছতা জাতির মর্যাদা ও কঠোর জবাবদিহিতার প্রতীক। আমাদের প্রতিটি রিপোর্ট এবং জনমত সেই সত্যের দিকে এবং একজন নাগরিক হিসেবে আমার অধিকার রক্ষার দিকে ধাবিত।
**আমাদের পেশাদার পরিচয় এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি:**
কেন ও কিভাবে মোহাম্মদ রহমতুল্লাহ এর পরিচয় আন্তর্জাতিকীকরণ এবং পেশাদার সহযোগিতার প্রমাণ বহন করে:
* **গোল্ডেন ভেরিফাইড ক্রাইম রিপোর্টার (Golden Verified Crime Reporter):** Journalist.net প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত।
* **GIJN (Global Investigative Journalism Network):** যাচাইকৃত তথ্য ও সর্বাধিক নৈতিকতার উপর ভিত্তি করে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় যুক্ত আন্তর্জাতিক সংগঠনের সদস্য।
* **AIB (Association for International Broadcasting):** আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় দ্বারা অ্যাসোসিয়েশন ফর ইন্টারন্যাশনাল ব্রডকাস্টিং-এর সদস্যপদ নিশ্চিত করে যে আমাদের কাজ পেশাদারিত্বের সর্বোচ্চ মান বজায় রাখে।
* **শিক্ষাগত পটভূমি:** মার্কেটিং, business communication এ বিবিএ সহ জার্নালিজম এবং মাস কমিউনিকেশনে [ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি] থেকে কোর্স সম্পন্ন।
* **সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতা:** ২০১২ সাল থেকে সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত এবং স্থানীয় পর্যায়ে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সফলভাবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাকে সহযোগিতা করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
**জরুরি নিরাপত্তা ও পেশাদার পদক্ষেপ:**
* আমার জীবনের ওপর সরাসরি হুমকির কারণে **ডিসি-বগুড়ার কাছে ফায়ারআর্ম লাইসেন্সের জন্য আনুষ্ঠানিক আবেদন** করা হয়েছে (পুলিশি তদন্ত রিপোর্টে হুমকির সত্যতা প্রমাণের ভিত্তিতে)।
**যোগাযোগ:** +8801711902668
*পেশাদার ইমেইল:abon.inside@gmail.com
*Professional Profile Link: Journalist.net/mohammad.rahamatullah
প্রোফাইল লিঙ্ক:Journalist.net/mohammad.rahamatullah
সত্যের পথে জীবনের হুমকি
শিরোনাম: পুলিশের তদন্ত রিপোর্টে সত্যতা প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও আসামিদের জামিন ও সাংবাদিকের জীবনের ঝুঁকি
ভূমিকা (Introduction)
আমি,মহম্মদ রহমতুল্লাহ Journalist.net-এর গোল্ডেন ভেরিফাইড ক্রাইম রিপোর্টার এবং GIJN-এর সদস্য। এই পোস্টটি আমার জীবনের এক ভয়াবহ ব্যক্তিগত ও পেশাগত লড়াইয়ের দলিল। ২০০৮ সাল থেকে আমার মৃত পিতার বৈধ সম্পত্তির অধিকার প্রতিষ্ঠার চেষ্টা- আমার বিরুদ্ধে ক্রমাগতভাবে মিথ্যা মামলা, হয়রানি এবং বর্তমানে চুক্তিভিত্তিক হত্যার (Contract Killing) হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এই দীর্ঘ
১২ বছরের পথচলায়, স্থানীয় আইন ও বিচার ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করার সুস্পষ্ট প্রচেষ্টা দেখা গেছে। এই টাইমলাইন সেই অন্ধকার দিক এবং একজন নাগরিক হিসেবে আমার অদম্য প্রতিরোধের চিত্র তুলে ধরছে।
হয়রানির সূচনা এবং আমার ভবিষ্যৎ নস্যাৎ করার চেষ্টা (২০০৮ - ২০১৩)
২০০৮: আমার আইনি অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা শুরু হয়। এর প্রতিক্রিয়ায় প্রতিপক্ষ চাপ সৃষ্টি করতে শুরু করে।
২০১৩: প্রথম মিথ্যা ফৌজদারি মামলা: আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার ঠিক আগে, আমার বিরুদ্ধে
মিথ্যা তথ্য দিয়ে হামলার/ হত্যা চেষ্টা (Attempt to Murder - Penal Code 307) মামলা দায়ের করা হয়।
আমার প্রতিরোধ: আমি অবৈধভাবে গ্রেফতার হওয়া সত্ত্বেও ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট দ্রুত জামিন মঞ্জুর করে। পরবর্তীতে মিউনিসিপ্যাল চেয়ারম্যানের হস্তক্ষেপে মিথ্যা অভিযোগের অসারতা প্রমাণিত হয় এবং তিনি প্রতিপক্ষকে আমার পিতার সম্পত্তি ফিরিয়ে দেওয়ার চূড়ান্ত নির্দেশ দেনা
যা প্রতিফলিত হয়নি।
ফলাফল: স্থানীয়ভাবে সত্য প্রতিষ্ঠিত হলেও, এই মিথ্যা মামলা আমার বিদেশে যাওয়ার পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দেয়—যা ছিল প্রতিপক্ষের মূল উদ্দেশ্য।
মিথ্যা অভিযোগের মাত্রা বৃদ্ধি ও শারীরিক ঝুঁকির সূচনা (২০২৩)
মে ২০২৩ (৬ তারিখ): সম্পত্তি দখল নিয়ে আমি পুনরায় পুলিশের কাছে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দায়ের করি।
মে ২০২৩ (২৮ তারিখ): চরম প্রতিশোধ: আমার অভিযোগের জবাবে প্রতিপক্ষ আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের (ধারা ১০) অধীনে একটি অত্যন্ত গুরুতর মামলা দায়ের করে।
আমার সক্রিয় প্রতিরক্ষা: মিথ্যা মামলার তারিখ জানার সাথে সাথেই আমি সিসিটিভি ফুটেজ এবং প্রতিবেশীর উপস্থিতি নিশ্চিত করে আমার অকাট্য আলিবি (Alibi) প্রমাণ করি।
মে ২০২৩ (১৭ তারিখ): জনসমক্ষে প্রকাশ: স্থানীয় প্রভাব ও পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা দেখে আমি একটি প্রেস কনফারেন্স আহ্বান করি, যাতে এই হয়রানি জনসমক্ষে আসে।
নভেম্বর ২০২৩: সরাসরি হামলা: হয়রানির মাত্রা বেড়ে শারীরিক সহিংসতায় পৌঁছায়। আমার অনুপস্থিতিতে আমার মাতার উপর শারীরিক হামলার চেষ্টা করা
অভিযোগ দায়ের করেও কোনও ফল এখনও পাওয়া সম্ভব হয়নি বরং বিষয় টি সামান্য বলে পাশ কাটানোর চেষ্টা চলমান কিন্তু মা এর প্রতি এই অবিচার কোন পশু কি মেনে নেবে?
৩. বর্তমানে চূড়ান্ত হুমকি, বিচারিক বিচ্যুতি এবং নিরাপত্তা সংকট (২০২৪ - ২০২৫)
ঘটনা এবং প্রমাণ:
*দলিল ও সঠিক প্রমাণ থাকবার পরেও পৈতৃক সম্পত্তি অবৈধভাবে ও জাল দলিল ও অঙ্গীকার নামা দিয়ে গোপনে বিক্রয়।
* অংশীদার সম্পত্তি তে একক ভাবে গোপনে গাছ বিক্রয়
* অংশীদার দের অনুপস্থিতি তে জাল সাক্ষর ব্যবহার করে একক মালিকানা দলিল প্রস্তুতির আবেদন এর ডকুমেন্ট হাতে পাওয়া।
আমার পদক্ষেপ: অপরাধ ও মালিকানা বিষয়ে কথা বলতে চাইলে- অঙ্গ হানি ,অপহরণ করে হত্যা হুমকি( অডিও প্রমাণ) মার্চ ১৯, ২০২৫- জিডি ৮৩৯ মামলা নং: ২৮/২৫ ধারা ৫০৬(১)
নিজ প্রাপ্য বুঝে চাইলে সরাসরি প্রাণনাশের হুমকি (২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যার হুমকি) এবং গুরুতর শারীরিক ক্ষতির হুমকি দেওয়া হয়।
মার্চ ২৯, ২০২৪ জিডি: ২৩৩১
প্রসিকিউশন নং ৫০/২৫ (ধারা ৫০৬(১))
পরিবর্তিত প্রসিকিউশন নং ৪২/২৫
পুলিশ তাদের তদন্ত রিপোর্টে আদালতে জানায় যে আমার জিডি 'সঠিক' (Genuine) এবং আসামিদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি ভীতি প্রদর্শনের (Criminal Intimidation) অভিযোগ অফিসিয়ালি নিশ্চিত করে।
আমার অভিযোগের সত্যতা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রমাণিত হয়।
সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫ কোর্ট হিয়ারিং
পুলিশের Prosecution Report থাকা সত্ত্বেও এবং আমার আবেদন কে অগ্রাহ্য করে, শুনানি ছাড়াই ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়াই আসামিদের জামিন মঞ্জুর করেন এবং মামলাটি ফৌজদারি আদালত থেকে অপ্রাসঙ্গিকভাবে পৌরসভায় স্থানান্তর করেন। যা স্থানীয় প্রভাবের স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয়।
শুনানি পূর্ব হত্যা চুক্তি ও হুমকি:
চার্জশিট এর অন্তর্ভুক্ত ও আইনের প্রতি অবজ্ঞা ও অসম্মান: আসামিরা আমার ছবি ব্যবহার করে 'চুক্তিভিত্তিক হত্যার' (Contract Killing) হুমকি ছড়াতে শুরু করে, এমনকি পুলিশের কাএমনকি যা ২৩ আগস্ট ২০২৫ জানতে পাই ও নিশ্চিত হয়ে
২৭ আগস্ট, ২০২৫ তারিখে আমি জীবনের নিরাপত্তা, এফআইআর উপেক্ষা এবং সম্পত্তি সুরক্ষার কারণ উল্লেখ করে ডিসি-বগুড়ার কাছে ফায়ারআর্ম লাইসেন্সের জন্য আবেদন করি।
সর্বশেষ প্রমাণ:
৪ দিন আগে, আসামিদের নির্দেশে আমার ফ্ল্যাটের সিসিটিভি সংযোগ ইচ্ছাকৃতভাবে কেটে দেওয়া হয়। ইলেক্ট্রিশিয়ানের স্বীকারোক্তির ভিডিও রেকর্ড আমার কাছে আছে, যা তাদের অসৎ উদ্দেশ্য প্রমাণ করে।
উপসংহার ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা কামনা
এই ১২ বছরের লড়াই প্রমাণ করে যে স্থানীয়ভাবে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে একজন নাগরিকের জীবন, সম্পত্তি এবং বিচার পাওয়ার অধিকার কীভাবে চরমভাবে লঙ্ঘিত হতে পারে। একজন গোল্ডেন ভেরিফাইড ক্রাইম রিপোর্টার হিসেবে, আমার জীবনের ওপর সরাসরি হুমকি সত্ত্বেও আমি আইনের প্রতি আস্থাশীল।
আমি আমার এই অনুসন্ধানকে আন্তর্জাতিক মিডিয়া পার্টনারদের (আল জাজিরা, বিবিসি, রয়টার্স) কাছে তদন্তের জন্য এবং জাতিসংঘ (OHCHR, UN Special Rapporteurs)-এর কাছে সাংবাদিক ও মানবাধিকার রক্ষাকারী হিসেবে আমার এবং আমার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য জরুরিভাবে পেশ করছি।
জরুরী সংযোজন
**জরুরি সংযোজন ১৯ অক্টোবর, ২০২৫): স্থানীয় বিচার ব্যবস্থার ব্যর্থতা এবং জীবনের চরম ঝুঁকি**
আমার জীবনের হুমকি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছানোর কারণে, স্থানীয় সময় রাত্রি ০৯:০১ মিনিটে ১৯ অক্টোবর, ২০২৫
ে আমি **জাতীয় জরুরি পরিষেবা (৯৯৯)**-এ ফোন করে সদর থানার ডিউটি অফিসারের সাথে ১৩ মিনিটের রেকর্ডকৃত কথোপকথন করি। আমি সেখানে **চুক্তিভিত্তিক হত্যার হুমকি, সিসিটিভি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার সুনির্দিষ্ট প্রমাণ** এবং **পুলিশের পূর্ববর্তী নিষ্ক্রিয়তা** বিস্তারিত জানাই।
কথোপকথন চলাকালীন, আমি ডিউটি অফিসারকে চ্যালেঞ্জ করে আমার সাথে উপস্থিত [এডিআইজি-এর পদবি/উপাধি]-এর মাধ্যমে নিশ্চিত করি যে প্রতিপক্ষ তার নাম ব্যবহার করে আইনকে প্রভাবিত করছে। ডিউটি অফিসারকে সরাসরি জিজ্ঞাসা করি: **"কবে পদক্ষেপ নেওয়া হবে? রক্ত ঝরার পরে?"**
এই কলটি এখন **রেকর্ডকৃত আইনি প্রমাণ** হিসেবে আছে। এরপর আমি থানায় গেলে ওসি আমাকে CCTV ইস্যু নিয়ে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দিয়ে **চুক্তিভিত্তিক হত্যার** মতো গুরুতর বিষয়ে এফআইআর করা এড়িয়ে যান। এই ঘটনা প্রমাণ করে, স্থানীয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সর্বোচ্চ পর্যায়েও আমার জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত হচ্ছে না।
ব্লগের বিষয় ও ভূমিকা (Intro)
**ব্লগের বিষয় ও ভূমিকা: আইনের শাসনের প্রতি অঙ্গীকার**
Global Poll BD-এর মূল দর্শন হলো সমাজের ভারসাম্য বজায় রাখা এবং আইনের মাধ্যমে সকলের অধিকার নিশ্চিত করা। আমরা বিশ্বাস করি যে, কোনো অন্যায়, দুর্নীতি বা আইনের অপব্যবহার দীর্ঘকাল ধরে সমাজে স্থান পেতে পারে না। একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসেবে আমার মূল কাজ হলো, দুর্বলদের পাশে দাঁড়িয়ে আইনি প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করা।
আমার এই প্ল্যাটফর্মের প্রতিটি অনুসন্ধানই বস্তুনিষ্ঠতা, যাচাইকৃত তথ্য এবং নিরপেক্ষতার উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত।
**ব্যক্তিগত সংগ্রাম, পেশাগত অঙ্গীকার:**
বর্তমানে আমি একটি দীর্ঘ ১২ বছরের আইনি লড়াইয়ের সম্মুখীন, যেখানে আমার পেশা জীবনের শুরুতেই ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেবার জন্য মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মতো গুরুতর ফৌজদারি মামলার মাধ্যমেও হয়রানি করা হয়েছে। পুলিশের অফিসিয়াল তদন্তে আমার অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হওয়া সত্ত্বেও মিথ্যা তথ্য, ঘুষ ও প্রভাবশালী মহলের হস্তক্ষেপে বিচারিক প্রক্রিয়ায় বারবার বাধা সৃষ্টি হচ্ছে।
আমার এই ব্যক্তিগত সংগ্রাম প্রমাণ করে, এই দেশে একজন সাংবাদিক হিসেবে সত্য প্রকাশের জন্য কতটা ঝুঁকি নিতে হয়। এটি শুধু একটি ব্যক্তিগত বিষয় নয়, বরং এটি বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি একজন নাগরিকের আস্থার সংকটকেও তুলে ধরে।
এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমি শুধুমাত্র একটি কনক্লুসিভ রিপোর্টই নয়, বরং আইনের শাসনের জন্য একজন ব্যক্তির নিরন্তর লড়াই এবং জনগণের জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার অঙ্গীকারকে উপস্থাপন করছি।
Subscribe to:
Comments (Atom)